সকালের দিকে খাবার প্রয়োগ করতে হবে। পুকুরের চারপাশে ছড়িয়ে দিতে হবে । যেন পুকুরের সকল মাছ খাবার পায়। দুপুরে সূর্যালোক উপস্থিতিতে প্রাকৃতিক খাদ্য গ্রহণ করবে। বিকালের দিকে খাবার প্রয়োগ করতে হবে। মাছের ওজনের শতকরা ১০% হারে প্রয়োগ করতে হবে।
ধানী পোনা মাছের ক্ষেত্রে শতকরা ৮-১০% হারে প্রয়োগ করতে হবে।
বড় মাছের ক্ষেত্রে শতকরা ৩-৫% হারে প্রয়োগ করতে হবে।
আপনি নিজের হাতে খাদ্য তৈরি করুন খুব সহজে।
খাদ্য উপাদান | পরিমাণ(কেজি) |
---|---|
চালের কুড়া/গমের ভুশি | ৪৯.৫০ |
সরিষার/তিলের খৈল | ২০.০০ |
ফিশমিল/প্রোটিন কনসেনট্রেটি | ২০.০০ |
আটা | ৫.০০ |
চিটাগুড় | ৫.০০ |
ভিটামিন ও খনিজ | ০.৫০ |
মোট | ১০০.০০ |
যশোর মৎস্য চাষিদের নতুন পদ্ধতি ব্যবহারে খাদ্য প্রতি শতাংশে প্রয়োগ করার নিয়মঃ
খাদ্য প্রয়োগের তালিকা (প্রতি শতাংশ) |
---|
উপকরণ (প্রতি শতাংশ) |
সময় | পাানি | খাদ্য প্রয়োগের নিয়ম |
---|---|---|---|
অটোপালিশ- ২০০গ্রাম চিটাগুড়- ২০০গ্রাম ইস্টপাউডার-৫গ্রাম |
২৪ ঘন্টা | ৫-৭ বার পানি দিতে হবে। | খাদ্যের উপরের পানি নিয়ে পুকুরের সব জাগায় ছিটিয়ে দিতে হবে। |
৪৮ ঘন্টা | ৫-৭ বার পানি দিতে হবে। | খাদ্যের উপরের পানি নিয়ে পুকুরের সব জাগায় ছিটিয়ে দিতে হবে। | |
৭২ ঘন্টা | ৫-৭ বার পানি দিতে হবে। | সম্পূর্ন খাদ্যে উপরের পুকুরের সব জাগায় ছিটিয়ে দিতে হবে। |
যশোর মৎস্য চাষিরা নতুন পদ্ধতি ব্যবহার করে *১৫ দিনের প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি করে। |
---|
অথবা
পাথরে চুন ২৫০গ্রাম/শতাংশ প্রতিমাস। ইউরিয়া ১০০গ্রাম/শতাংশ এবং টিএসপি ৭৫গ্রাম/শতাংশ প্রতিমাসে প্রয়োগ করতে পারেন।
মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করি
সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়ি।
মৎস্য বাংলাদেশ ওয়েব সাইটির সাথে থাকতে ই-মেইল ঠিকানা লিখুন।
স্বত্ব © ২০২১-২২ মৎস্য বাংলাদেশ সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত।